On Mar 10, yours truly ranted on about how he thinks that people have forgotten the purpose of having a government, and how they seemed to have launched into the War Crimes Trial half cocked.
April 6, we're looking at a massive gathering of the Hefazat-i-Islam - the protectors of Islam at Motijheel, the older commercial center of Dhaka. When they announced it last week, they said it'd be to protest the blog posts that satired the life and character of Prophet Mohammad SA, the prophet of Islam. When the time came closer to their march of the 6th, they published 13 point demand that went beyond demanding punishment for the bloggers. The word 'punishment' there is listed as 'death sentence', and includes other things as demands to change the constitution to include a declaration of total faith and reliance on Allah and his messenger, and a stop to all development programs that are formulated around women or independence of women.
Again, the government seemed lost as to how to react to this one. To support or stymy?
Well, forget my analysis, this time, I'll share Prof. Ali Riaz's points from Prothom Alo's editorial of yesterday.
ধারণা করা হচ্ছে যে সরকার গোড়াতে জামায়াতে ইসলামীর বিপরীতে ইসলামপন্থীদের একটা আলাদা শক্তিকেন্দ্র তৈরিতে উৎসাহ জোগালেও হেফাজতে ইসলামের নাটকীয় উত্থান, তাদের আচরণ এবং তাতে জামায়াতে ইসলামীসহ বিরোধীদের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনায় এখন শঙ্কিত।
---
একসময় নির্বাচনকালীন সরকারের কাঠামো অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার দাবিই ছিল মুখ্য। এখন তাদের লক্ষ্য হচ্ছে সরকারের পতন ঘটানো। এই অবস্থা মোকাবিলায় সরকার যে শক্তি প্রয়োগের পথ বেছে নিয়েছিল, তার পরিণতি সরকারের জন্য ইতিবাচক বা অনুকূল হয়নি। সহিংসতা দমানোর জন্য শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজনকে অস্বীকার না করেও বলা যায়, সরকার শক্তি প্রয়োগের ব্যাপারে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদানে সব সময়ই যে সফল হয়েছে, তা নয়। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তাদের, এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য ভিন্ন ব্যাখ্যার সুযোগ দিয়েছে।
---
পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের ওপরে উপর্যুপরি হামলা কেবল জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের ভয়াবহ অমানবিক চেহারাই তুলে ধরেনি, নিরাপত্তা প্রদানে সরকারের ব্যর্থতাও প্রকাশ করেছে। সরকার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা মোকাবিলা করতে পারেনি, এখনো পারছে না। কোথাও কোথাও সরকার-সমর্থকেরা তাতে যুক্ত ছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
---
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মতো এত বড় একটা বিষয় হাতে নিয়ে সরকার তার গুরুত্ব ও মাত্রা বুঝতে সক্ষম হয়নি বলেই এখন মনে হয়। কেননা, এ রকম একটা কাজের জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরি করা দরকার ছিল, যে ধরনের মানবসম্পদ বরাদ্দ করা দরকার ছিল, বিচার-প্রক্রিয়ার সমালোচনা এবং বিচারের বিরুদ্ধে প্রচারণা মোকাবিলায় যে ধরনের প্রস্তুতি ও কার্যক্রম দরকার ছিল, তার প্রায় কিছুই গত তিন বছরে লক্ষ করা যায়নি।
---
বড় কাজের জন্য যে ধরনের শৃঙ্খলা দরকার, অন্য অনেক আশু স্বার্থ জলাঞ্জলি দেওয়ার প্রয়োজন, তা আওয়ামী লীগের নেতারা এবং সরকার দেখাতে পারেনি।
---
২০০৬ সালে নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ খেলাফত মজলিসের সঙ্গে যে চুক্তি করেছিল, তা হেফাজতের ১৩ দফা থেকে আকারে ছোট হলেও মর্মবস্তুর দিক থেকে ভিন্ন নয়, অনেক দাবি আসলে একই। এসব সত্ত্বেও গণজাগরণ মঞ্চের সমর্থকদের একাংশ যে আওয়ামী লীগের কাছ থেকেই আশা করেছে, তা-ও আমরা ভুলে যেতে পারি না। তাঁরাই এখন এই বলে এখন ক্ষোভ প্রকাশ করছেন যে ‘আগামী নির্বাচনে দেখা যাবে’। কিন্তু নির্বাচনের সময় যে সম্ভাব্য দুটো বিকল্প তাঁদের সামনে থাকবে, সেই দুই বিকল্পের মধ্যে কাকে তাঁরা বেছে নেবেন?
Now, its a little dangerous to have so many anti-govt. points on my blog, so to even the sentiments out a bit, I think both sides are playing with fire in terms of their (open or covert) collaborations and agreements with the fanatics we see gathered in the capital today. They've labeled this government as being Nastik, the bangla for Atheist, and representatives from BNP are sitting on that stage as these are being said. The two parties have always proved that their enmity is bigger than the good of the state and the citizens, and now at a most explosive time of our history, and on a larger scale than before.
(via The Daily Star, the actual 13 demands:)
April 6, we're looking at a massive gathering of the Hefazat-i-Islam - the protectors of Islam at Motijheel, the older commercial center of Dhaka. When they announced it last week, they said it'd be to protest the blog posts that satired the life and character of Prophet Mohammad SA, the prophet of Islam. When the time came closer to their march of the 6th, they published 13 point demand that went beyond demanding punishment for the bloggers. The word 'punishment' there is listed as 'death sentence', and includes other things as demands to change the constitution to include a declaration of total faith and reliance on Allah and his messenger, and a stop to all development programs that are formulated around women or independence of women.
Again, the government seemed lost as to how to react to this one. To support or stymy?
Well, forget my analysis, this time, I'll share Prof. Ali Riaz's points from Prothom Alo's editorial of yesterday.
ধারণা করা হচ্ছে যে সরকার গোড়াতে জামায়াতে ইসলামীর বিপরীতে ইসলামপন্থীদের একটা আলাদা শক্তিকেন্দ্র তৈরিতে উৎসাহ জোগালেও হেফাজতে ইসলামের নাটকীয় উত্থান, তাদের আচরণ এবং তাতে জামায়াতে ইসলামীসহ বিরোধীদের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনায় এখন শঙ্কিত।
---
একসময় নির্বাচনকালীন সরকারের কাঠামো অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার দাবিই ছিল মুখ্য। এখন তাদের লক্ষ্য হচ্ছে সরকারের পতন ঘটানো। এই অবস্থা মোকাবিলায় সরকার যে শক্তি প্রয়োগের পথ বেছে নিয়েছিল, তার পরিণতি সরকারের জন্য ইতিবাচক বা অনুকূল হয়নি। সহিংসতা দমানোর জন্য শক্তি প্রয়োগের প্রয়োজনকে অস্বীকার না করেও বলা যায়, সরকার শক্তি প্রয়োগের ব্যাপারে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদানে সব সময়ই যে সফল হয়েছে, তা নয়। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তাদের, এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য ভিন্ন ব্যাখ্যার সুযোগ দিয়েছে।
---
পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের ওপরে উপর্যুপরি হামলা কেবল জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের ভয়াবহ অমানবিক চেহারাই তুলে ধরেনি, নিরাপত্তা প্রদানে সরকারের ব্যর্থতাও প্রকাশ করেছে। সরকার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা মোকাবিলা করতে পারেনি, এখনো পারছে না। কোথাও কোথাও সরকার-সমর্থকেরা তাতে যুক্ত ছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
---
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মতো এত বড় একটা বিষয় হাতে নিয়ে সরকার তার গুরুত্ব ও মাত্রা বুঝতে সক্ষম হয়নি বলেই এখন মনে হয়। কেননা, এ রকম একটা কাজের জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরি করা দরকার ছিল, যে ধরনের মানবসম্পদ বরাদ্দ করা দরকার ছিল, বিচার-প্রক্রিয়ার সমালোচনা এবং বিচারের বিরুদ্ধে প্রচারণা মোকাবিলায় যে ধরনের প্রস্তুতি ও কার্যক্রম দরকার ছিল, তার প্রায় কিছুই গত তিন বছরে লক্ষ করা যায়নি।
---
বড় কাজের জন্য যে ধরনের শৃঙ্খলা দরকার, অন্য অনেক আশু স্বার্থ জলাঞ্জলি দেওয়ার প্রয়োজন, তা আওয়ামী লীগের নেতারা এবং সরকার দেখাতে পারেনি।
---
২০০৬ সালে নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ খেলাফত মজলিসের সঙ্গে যে চুক্তি করেছিল, তা হেফাজতের ১৩ দফা থেকে আকারে ছোট হলেও মর্মবস্তুর দিক থেকে ভিন্ন নয়, অনেক দাবি আসলে একই। এসব সত্ত্বেও গণজাগরণ মঞ্চের সমর্থকদের একাংশ যে আওয়ামী লীগের কাছ থেকেই আশা করেছে, তা-ও আমরা ভুলে যেতে পারি না। তাঁরাই এখন এই বলে এখন ক্ষোভ প্রকাশ করছেন যে ‘আগামী নির্বাচনে দেখা যাবে’। কিন্তু নির্বাচনের সময় যে সম্ভাব্য দুটো বিকল্প তাঁদের সামনে থাকবে, সেই দুই বিকল্পের মধ্যে কাকে তাঁরা বেছে নেবেন?
Now, its a little dangerous to have so many anti-govt. points on my blog, so to even the sentiments out a bit, I think both sides are playing with fire in terms of their (open or covert) collaborations and agreements with the fanatics we see gathered in the capital today. They've labeled this government as being Nastik, the bangla for Atheist, and representatives from BNP are sitting on that stage as these are being said. The two parties have always proved that their enmity is bigger than the good of the state and the citizens, and now at a most explosive time of our history, and on a larger scale than before.
(via The Daily Star, the actual 13 demands:)
- Reinstate the phrase “Absolute trust and faith in the Almighty Allah” in the constitution as one of the fundamental principles of state policy.
- Pass a law keeping a provision of capital punishment for maligning Allah, Islam and Prophet Muhammad and smear campaigns against Muslims.
- Punish the “atheist” leaders of Shahbagh, bloggers and anti-Islamists who make “derogatory comments” about Prophet Muhammad (pbuh).
- Stop killing, attacking and shooting Islamic scholars and madrasa students.
- Free all the arrested Islamic scholars and madrasa students.
- Lift restrictions on mosques and remove obstacles to holding religious programmes.
- Declare Qadianis (Ahmadiyyas) non-Muslim and stop their publicity and conspiracies.
- Ban all foreign culture including free mixing of men and women and candlelit vigil.
- Stop setting up sculptures at intersections, colleges and universities across the country.
- Make Islamic education mandatory from primary to higher secondary levels after scrapping women policy and education policy.
- Stop threatening teachers and students of Qawmi madrasas, Islamic scholars, imams and khatibs.
- Stop creating hatred against Muslims among young generation by misrepresentation of Islamic culture in the media.
- Stop anti-Islam activities by NGOs, evil attempts by Qadianis and conversion by Christian missionaries at Chittagong Hill Tracts and elsewhere in the country.
0 Comments:
Post a Comment